0
  Login
বাংলাদেশে টিকটকের নিরাপত্তা দূত হলেন তারা

বাংলাদেশে টিকটকের নিরাপত্তা দূত হলেন তারা

বিশ্বের অন্যতম ভিডিও-নির্ভর জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক বাংলাদেশে #সেফারটুগেদার নামক কর্মসূচি চালু করেছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য হলো, দেশের টিকটক ব্যবহারকারীদের ডিজিটাল নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতন করা।

বুধবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে টিকটক তাদের #সেফারটুগেদার কর্মসূচির সেফটি অ্যাম্বাসেডর্স বা নিরাপত্তা দূতদের নাম ঘোষণার পাশাপাশি আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

 

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশে টিকটকের নিরাপত্তা দূত হিসেবে কাজ করবেন বিভিন্ন মাধ্যমের ছয় তরুণ তারকা। তারা হলেন- টেন মিনিট স্কুলের উদ্যোক্তা আয়মান সাদিক, ফুটবলার জামাল ভূঁইয়া, অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া, সাবেক মিস বাংলাদেশ পিয়া জান্নাতুল, জনপ্রিয় কনটেন্ট নির্মাতা ইফতেখার রাফসান ও লাইফস্টাইল ইনফ্লুয়েন্সার ফাইজা।

জনপ্রিয় এই ছয় তারকাদের নিয়ে অনুষ্ঠানে একটি প্যানেল আলোচনার আয়োজন করা হয়। আয়মান সাদিকের সঞ্চালনায় আলোচকরা ডিজিটাল সেফটির বিভিন্ন দিক যেমন- ভুল তথ্য, হয়রানি এবং সাইবার বুলিং, ইন্টারনেটের দায়িত্বশীল ও নিরাপদ ব্যবহার, নিরাপদ কনটেন্ট তৈরি নিয়ে আলোচনা করেন। পাশাপাশি উপস্থিত ক্রিয়েটরদের দিকনিদের্শনা ও টিপস দেন কীভাবে তারা টিকটকে নীতিমালা মেনে সুন্দর সব কনটেন্ট তৈরির মাধ্যমে একজন নিরাপদ কনটেন্ট ক্রিয়েটর হতে পারেন।

অনুষ্ঠানে এক ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের ডিরেক্টর জেনারেল (সিস্টেম অ্যান্ড সার্ভিস) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসিম পারভেজ বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আজকের বিশ্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং আমি এই সময়োপযোগী প্রচারণার ব্যবস্থা করার জন্য টিকটককে ধন্যবাদ জানাই। বিষয়বস্তু নির্মাতাদের অবশ্যই দায়িত্বশীলভাবে কাজ করতে হবে এবং অন্যদের অনুপ্রাণিত করে এমন ভালো বিষয়গুলো তুলে ধরতে হবে। আমাদের অবশ্যই ভাইরাল হওয়ার প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং দেশের প্রতিভার প্রতিনিধিত্ব করে এমন বিষয়বস্তু তৈরিতে কাজ করতে হবে।’

অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল ক্রোমের নতুন ফিচার

অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল ক্রোমের নতুন ফিচার

আপনি গুগলের ক্রোম ব্রাউজারে কিছু ব্রাউজ করছেন, এমন সময় কেউ আপনার মোবাইল ফোনটি চাইলো। এদিকে যে আপনার ফোনটি চাইছে তাকে আপনি দেখাতে চাচ্ছেন না, আপনি কি ব্রাউজ করছিলেন। আবার সেখান থেকে বের হতেও চাচ্ছিলেন না, আবার নতুন করে ব্রাউজ করতে হবে ভেবে।

এমন পরিস্থিতির সমাধান নিয়ে এসেছে ক্রোম। এখন থেকে ইনকগনিটো মোডে আপনি কিছু ব্রাউজ করলে সেই মুহূর্তে ফোন থেকে বেরিয়ে গেলে বা অন্য কোনো অ্যাপে ঢুকে গেলে ক্রোম ব্রাউজার ইনকগনিটো মোডে আপনার ব্রাউজিং ট্যাবটিকে লক করে দিবে। ফলে আপনার ফোন অন্যের হাতে থাকলেও সে চাইলেও দেখতে পারবেন না আপনি আসলে কি ব্রাউজ করছিলেন? কারণ, একবার ইনকগনিটো মোড থেকে বের হয়ে গেলে পুনরায় সেখানে আবার ঢুকতে হলে আপনাকে ফেস রিকগনিশন, ফিংগার প্রিন্ট অথবা পাসকোড দিতে হবে।

দারুন এই সুবিধাটি ব্যবহার করতে চাইলে প্রথমে ক্রোমের সেটিংস অপশনে যান। এরপর প্রাইভেসি অ্যান্ড সিকিউরিটি অপশন যান। এবার ‘লক ইনকগনিটো ট্যাবস হোয়েন ইউ ক্লোজ ক্রোম’ অপশনটি চালু করে দিন।

আইফোন বা আইওএস-এ ফিচারটি আগে থেকেই ছিল, এবার অ্যান্ড্রয়েডের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। তাহলে কি গুগল নিজেদের আগে অন্যের অপারেটিং সিস্টেমে নতুন ফিচার দেয়? আসলে একদমই তা নয়, এটা অ্যান্ড্রয়েডেও ছিল, তবে সেটা বাই ডিফল্ট অফ থাকে। আপনাকে শুধু সেটিংস থেকে গিয়ে এটা চালু করে দিতে হবে। এটা একটা দারুন ফিচার। চাইলে এখনই সেটিংস থেকে সক্রিয় করে দেখতে পারেন।

 

হোয়াটসঅ্যাপে ভয়েস কল রেকর্ড করবেন যেভাবে

হোয়াটসঅ্যাপে ভয়েস কল রেকর্ড করবেন যেভাবে

হোয়াটসঅ্যাপ বর্তমানে বিশ্বে সর্বাধিক ব্যবহৃত ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ। জনপ্রিয় এই মেসেজিং অ্যাপটির সাহায্যে ভয়েস ও ভিডিও কলিংও করা যায়।

কিন্তু অ্যাপটিতে কল রেকর্ড করার কোনো বিল্ট-ইন ফিচার নেই। হোয়াটসঅ্যাপ কল এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড। এই বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণেই অনেকে কলিংয়ের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপের উপর ভরসা রাখেন।

এদিকে অনেক সময় কথোপকথন রেকর্ড করা জরুরি হয়ে পড়ে। কল রেকর্ড করার জন্য হোয়াটসঅ্যাপে বিল্ট-ইন কোনো ফিচার না থাকলেও একাধিক থার্ড পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে আপনি হোয়াটসঅ্যাপ কল রেকর্ড করতে পারবেন। তবে কল রেকর্ড করার আগে ফোনের অপর প্রান্তে ব্যক্তির অনুমতি নিন। অনুমতি ব্যতীত কারো কল রেকর্ড করবেন না।

অ্যান্ড্রয়েড ফোনে যেভাবে রেকর্ড করবেন হোয়াটসঅ্যাপ কল

হোয়াটসঅ্যাপ কল রেকর্ডিংয়ের জন্য থার্ড পার্টি অ্যাপ হিসেবে ‘কল রেকর্ডার: কিউব এসিআর’ নামক অ্যাপটি বেশ জনপ্রিয়। অ্যাপটি ব্যবহারের সুবিধা হলো, এটি সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ কল রেকর্ড করে ডিভাইসের ইন্টারনাল মেমোরিতে তা সেভ করে রাখে। প্রথমে গুগল প্লে স্টোর অ্যাপটি ইনস্টল করে নিন। এরপর ‘কিউব এসিআর’ অ্যাপ ওপেন করে হোয়াটসঅ্যাপে সুইচ করুন। হোয়াটসঅ্যাপ কল ডায়াল বা রিসিভ করার সময় কিউব কল উইজেট দেখা গেলে বুঝবেন কল রেকর্ড হচ্ছে। যদি উইজেটটি দেখতে না পান, তাহলে পুনরায় কিউব এসিআর অ্যাপটি খুলুন এবং সেটিংসে গিয়ে ভয়েস কলের জন্য ‘ফোর্স ভিওআইপি কল’ অপশনটি বেছে নিন। তবে এবারও উইজেটটি না দেখালে বুঝতে হবে আপনার ফোনে এটি কাজ করবে না।

আইফোনে যেভাবে রেকর্ড করবেন হোয়াটসঅ্যাপ কল

আপনার ম্যাক ডিভাইস থেকে ‘কুইক টাইম’ অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করুন। এরপর আপনার আইফোনটি কানেক্ট করুন ম্যাক ডিভাইসের সঙ্গে এবং কুইক টাইম খুলুন। এবার ‘ফাইল’ অপশনে চলে যান। ‘নিউ অডিও রেকর্ডিং’ অপশনে ক্লিক করে ‘আইফোন’ সিলেক্ট করুন; এরপর ‘রেকর্ড’ বাটনে ক্লিক করুন। এবার আপনার আইফোন থেকে হোয়াটসঅ্যাপ কল করার জন্য ‘অ্যাড ইউজার’ আইকনে ক্লিক করুন। ভয়েস কল করলে তা অটোমেটিক্যালি রেকর্ড হয়ে যাবে। রেকর্ডিং ফাইলটি ম্যাক ডিভাইসে সেভ হবে।

বাংলা উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধ প্রতিযোগিতা

বাংলা উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধ প্রতিযোগিতা

বাংলা ভাষার বৃহত্তম অনলাইন বিশ্বকোষ বাংলা উইকিপিডিয়ার সমৃদ্ধির লক্ষ্যে আবারও শুরু হয়েছে অমর একুশে নিবন্ধ প্রতিযোগিতা ২০২৩। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে কেন্দ্র করে আয়োজিত এ প্রতিযোগিতার প্রতিপাদ্য ‘আসুন আমার ভাষায় তুলে ধরি, আমার ভালোবাসার সবকিছু’।

আগ্রহী যেকোনো ব্যক্তি নির্দিষ্ট তালিকা থেকে নিবন্ধের মানোন্নয়ন করার মাধ্যমে এ প্রতিযোগিতার অংশ নিতে পারবেন। নিবন্ধের মানোন্নয়নের জন্য প্রথমে বাংলা উইকিপিডিয়ায় (https://bn.wikipedia.org) একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে লগ-ইন করতে হবে। এরপর প্রতিযোগিতা পাতার ‘অংশগ্রহণকারী’ অনুচ্ছেদে ব্যবহারকারী নাম যুক্ত করে নিজেকে অন্তর্ভুক্ত করে নেয়া যাবে। এরপর প্রতিযোগিতার পাতায় প্রদত্ত তালিকা থেকে যেকোনো নিবন্ধ বেছে নিয়ে অনুবাদ করে সম্পূর্ণ করা যাবে। প্রতিযোগিতায় একটি নিবন্ধ অনুবাদ করা হলেই তাকে ডিজিটাল সনদপত্র প্রদান করা হবে। এছাড়াও আকর্ষণীয় পুরস্কার থাকছে অধিক সংখ্যক নিবন্ধ অনুবাদকারীদের জন্য। সর্বোচ্চ সংখ্যক নিবন্ধের মানোন্নয়নকারীর জন্য রয়েছে বিশেষ পুরস্কার ও সনদপত্র।

উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ ২০১৫ সাল থেকেই বার্ষিক এ প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করে আসছে। এ প্রসঙ্গে উইকিমিডিয়া বাংলাদেশের সভাপতি শাবাব মুস্তাফা বলেন, ‘বাংলা ভাষায় উন্মুক্ত জ্ঞানের বড় একটি ভান্ডার বাংলা উইকিপিডিয়া। বাংলা উইকিপিডিয়ার নিবন্ধগুলোর মানোন্নয়নে আমাদের নিরলস প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আমরা প্রতি বছর অমর একুশে নিবন্ধ প্রতিযোগিতা আয়োজন করে থাকি। বিগত বছরগুলোর মতো এবারও এই নিবন্ধ প্রতিযোগিতার মধ্যে দিয়ে বাংলা উইকিপিডিয়া আরো সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে বলে আমরা আশাবাদী।’

বার্ষিক এই প্রতিযোগিতায় বাংলা উইকিপিডিয়ায় নিবন্ধের সংখ্যার চেয়ে মান বাড়ানোর দিকেই গুরুত্ব দেওয়া হয়। প্রতিবারই এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানসম্মত নিবন্ধ তৈরি হয় বাংলা উইকিপিডিয়ায়। প্রতিযোগিতার ব্যাপারে বিস্তারিত জানা যাবে এই ঠিকানায়: https://bn.wikipedia.org/s/pfsr।

প্রতিযোগিতা চলবে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ৩১ মার্চ পর্যন্ত।আ

গুগলের সহায়ক সামগ্রী আপডেট সম্পর্কে নির্মাতাদের কী জানা উচিত

গুগলের সহায়ক সামগ্রী আপডেট সম্পর্কে নির্মাতাদের কী জানা উচিত

বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২:: গুগল অনুসন্ধান সর্বদা লোকেদেরকে সহায়ক তথ্যের সাথে আরও ভালভাবে সংযুক্ত করতে কাজ করে। এই লক্ষ্যে, আমরা লঞ্চ করছি যাকে আমরা “সহায়ক বিষয়বস্তু আপডেট” বলছি যেটি একটি বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ যাতে লোকেরা অনুসন্ধানের ফলাফলে লোকেদের দ্বারা লিখিত আরও আসল, সহায়ক সামগ্রী দেখতে পায়৷ নীচে আপডেট সম্পর্কে আরও রয়েছে এবং নির্মাতাদের বিবেচনা করা উচিত।

মানুষ-প্রথম বিষয়বস্তুতে ফোকাস করুন
সহায়ক কন্টেন্ট আপডেটের লক্ষ্য হল আরও ভাল পুরষ্কার দেওয়া সামগ্রী যেখানে দর্শকরা মনে করেন যে তারা একটি সন্তোষজনক অভিজ্ঞতা পেয়েছেন, যেখানে কোনও দর্শকের প্রত্যাশা পূরণ করে না এমন সামগ্রীটি ভাল কাজ করবে না।

আপনি কীভাবে নিশ্চিত করবেন যে আপনি এমন সামগ্রী তৈরি করছেন যা আমাদের নতুন আপডেটের সাথে সফল হবে? সার্চ ইঞ্জিনের জন্য নয়, মানুষের জন্য সামগ্রী তৈরি করার জন্য আমাদের দীর্ঘস্থায়ী পরামর্শ এবং নির্দেশিকা অনুসরণ করে। মানুষ-প্রথম বিষয়বস্তু নির্মাতারা প্রথমে সন্তোষজনক সামগ্রী তৈরিতে ফোকাস করেন, পাশাপাশি অনুসন্ধানকারীদের অতিরিক্ত মূল্য আনতে SEO সেরা অনুশীলনগুলি ব্যবহার করেন। নীচের প্রশ্নগুলির হ্যাঁ উত্তর দেওয়ার অর্থ হল আপনি সম্ভবত একটি লোক-প্রথম পদ্ধতির সাথে সঠিক পথে আছেন:

আপনার কি আপনার ব্যবসা বা সাইটের জন্য বিদ্যমান বা অভিপ্রেত শ্রোতা আছে যারা সরাসরি আপনার কাছে আসলে বিষয়বস্তুটিকে উপযোগী মনে করবে?

আপনার বিষয়বস্তু কি স্পষ্টভাবে প্রথম-হ্যান্ড দক্ষতা এবং জ্ঞানের গভীরতা প্রদর্শন করে (উদাহরণস্বরূপ, দক্ষতা যা প্রকৃতপক্ষে একটি পণ্য বা পরিষেবা ব্যবহার করা, বা একটি জায়গা পরিদর্শন থেকে আসে)?
আপনার সাইটের একটি প্রাথমিক উদ্দেশ্য বা ফোকাস আছে?
আপনার বিষয়বস্তু পড়ার পরে, কেউ কি অনুভব করবেন যে তারা তাদের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করার জন্য একটি বিষয় সম্পর্কে যথেষ্ট শিখেছেন?


আপনার বিষয়বস্তু পড়া কেউ কি এমন অনুভূতি ছেড়ে দেবে যে তারা একটি সন্তোষজনক অভিজ্ঞতা পেয়েছে?
আপনি কি মূল আপডেট এবং পণ্য পর্যালোচনার জন্য আমাদের নির্দেশিকা মনে রাখবেন?
প্রথমে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য কন্টেন্ট তৈরি করা এড়িয়ে চলুন
জনগণ-প্রথম পদ্ধতির বিষয়ে আমাদের পরামর্শ এসইওর সর্বোত্তম অনুশীলনগুলিকে বাতিল করে না, যেমন Google-এর নিজস্ব এসইও গাইডে কভার করা। SEO একটি সহায়ক কার্যকলাপ যখন এটি মানুষের-প্রথম সামগ্রীতে প্রয়োগ করা হয়। যাইহোক, সার্চ ইঞ্জিন ট্র্যাফিকের জন্য প্রাথমিকভাবে তৈরি করা বিষয়বস্তুর সাথে দৃঢ়ভাবে সম্পর্কযুক্ত যা অনুসন্ধানকারীরা অসন্তুষ্ট বলে মনে করে।

আপনি কিভাবে একটি সার্চ ইঞ্জিন-প্রথম পন্থা গ্রহণ এড়াবেন? কিছু বা সমস্ত প্রশ্নের হ্যাঁ উত্তর দেওয়া একটি সতর্কতা চিহ্ন যে আপনি আপনার সাইটে কীভাবে সামগ্রী তৈরি করছেন তা পুনর্মূল্যায়ন করা উচিত:

বিষয়বস্তু কি মূলত মানুষের জন্য তৈরি না করে সার্চ ইঞ্জিন থেকে লোকেদের আকর্ষণ করার জন্য?
আপনি কি বিভিন্ন বিষয়ে প্রচুর কন্টেন্ট তৈরি করছেন এই আশায় যে এর মধ্যে কিছু সার্চ ফলাফলে ভালো পারফর্ম করতে পারে?
আপনি কি অনেক বিষয়ে বিষয়বস্তু তৈরি করতে ব্যাপক অটোমেশন ব্যবহার করছেন?
আপনি কি প্রধানত সারসংক্ষেপ করছেন অন্যরা কি বলতে চান বেশি মূল্য যোগ না করে?
আপনি কি এমন জিনিসগুলি সম্পর্কে লিখছেন কারণ সেগুলি প্রবণতাপূর্ণ বলে মনে হচ্ছে এবং আপনার বিদ্যমান দর্শকদের জন্য অন্যথায় সেগুলি সম্পর্কে লিখবেন বলে নয়?
আপনার বিষয়বস্তু কি পাঠকদের মনে করে যে তাদের অন্য উত্স থেকে আরও ভাল তথ্য পেতে আবার অনুসন্ধান করতে হবে?
আপনি কি একটি নির্দিষ্ট শব্দ সংখ্যা লিখছেন কারণ আপনি শুনেছেন বা পড়েছেন যে Google-এর পছন্দের শব্দ সংখ্যা আছে? (না, আমরা করি না)।

আপনি কি কোনো বাস্তব দক্ষতা ছাড়াই কিছু বিশেষ বিষয়ের এলাকায় প্রবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, কিন্তু পরিবর্তে প্রধানত কারণ আপনি ভেবেছিলেন যে আপনি অনুসন্ধান ট্র্যাফিক পাবেন?

আপনার বিষয়বস্তু কি এমন একটি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় যার প্রকৃতপক্ষে কোনো উত্তর নেই, যেমন একটি পণ্য, সিনেমা বা টিভি শোর জন্য একটি রিলিজ তারিখ আছে বলে পরামর্শ দেওয়া হয় যখন একটি নিশ্চিত করা হয় না?

কিভাবে আপডেট কাজ করে

আপডেটটি পরের সপ্তাহে শুরু হবে। আমরা আমাদের গুগল র‌্যাঙ্কিং আপডেট পৃষ্ঠায় পোস্ট করব যখন এটি শুরু হবে এবং যখন এটি সম্পূর্ণরূপে চালু হবে, যার জন্য দুই সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। এই আপডেটটি একটি নতুন সাইট-ব্যাপী সংকেত প্রবর্তন করে যা আমরা ওয়েব পৃষ্ঠাগুলির র‌্যাঙ্কিংয়ের জন্য অন্যান্য অনেক সংকেতের মধ্যে বিবেচনা করি। আমাদের সিস্টেম স্বয়ংক্রিয়ভাবে এমন সামগ্রী শনাক্ত করে যেগুলির মূল্য কম, কম-সংযোজিত মান বা অন্যথায় অনুসন্ধানকারীদের জন্য বিশেষভাবে সহায়ক নয়।

যেকোন কন্টেন্ট — শুধু অসহায় কন্টেন্টই নয় — যে সাইটগুলিতে তুলনামূলকভাবে বেশি পরিমাণে অসহায় কন্টেন্ট রয়েছে তা সার্চ-এ ভাল পারফর্ম করার সম্ভাবনা কম, ধরে নিই যে ওয়েব থেকে অন্য কোথাও এমন কন্টেন্ট আছে যা দেখানোর জন্য ভাল। এই কারণে, অসহায় বিষয়বস্তু সরানো আপনার অন্যান্য সামগ্রীর র‌্যাঙ্কিংয়ে সাহায্য করতে পারে।

কারো কাছে একটি স্বাভাবিক প্রশ্ন থাকবে যে সাইটটি আরও ভালো করতে কতক্ষণ সময় লাগবে, যদি এটি অসহায় কন্টেন্ট সরিয়ে দেয়? এই আপডেট দ্বারা চিহ্নিত সাইটগুলি কয়েক মাস ধরে তাদের উপর প্রয়োগ করা সংকেত খুঁজে পেতে পারে। এই আপডেটের জন্য আমাদের ক্লাসিফায়ার ক্রমাগত চলে, এটি নতুন-লঞ্চ হওয়া সাইট এবং বিদ্যমান সাইটগুলিকে নিরীক্ষণ করার অনুমতি দেয়। যেহেতু এটি নির্ধারণ করে যে অসহায় কন্টেন্ট দীর্ঘমেয়াদে ফিরে আসেনি, তাই শ্রেণীবিভাগ আর প্রযোজ্য হবে না।

এই ক্লাসিফায়ার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণরূপে স্বয়ংক্রিয়, একটি মেশিন-লার্নিং মডেল ব্যবহার করে। এটি একটি ম্যানুয়াল অ্যাকশন বা স্প্যাম অ্যাকশন নয়। পরিবর্তে, এটি শুধুমাত্র একটি নতুন সংকেত এবং অনেকগুলি সংকেতের মধ্যে একটি যা Google বিষয়বস্তুকে র‍্যাঙ্ক করার জন্য মূল্যায়ন করে৷

এর মানে হল যে কিছু লোক-প্রথম সাইটের কন্টেন্ট অসহায়ক কন্টেন্ট আছে বলে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে।

বুস্ট এবং প্রমোট এখন মাত্র ১১৫টাকায়

বুস্ট এবং প্রমোট এখন মাত্র ১১৫টাকায়

# আপনি কি আপনার পন্য অনলাইনে বিক্রি করতে চাচ্ছেন?
# আপনি কি আপনার কোম্পানির ব্র্যান্ডিং করতে চাচ্ছেন?
# আপনি কি আপনার ফেইসবুকের পেইজটিতে লাইক বাড়াতে চাচ্ছেন?
# আপনি কি আপনার ফেইসবুকের কোন পোস্ট প্রোমোট করতে চাচ্ছেন?
# আপনি কি আপনার প্রতিষ্ঠানের ভর্তি বিজ্ঞাপন দিতে চাচ্ছেন?

চলে আসুন আমাদের প্রতিষ্ঠানে, নিয়ে নিন আপনার সার্ভিসটি।
নিজের business এর প্রচার করুন প্রতিদিনই ফেসবুক এর মাধ্যমে ।

আপনার Business বা সার্ভিস এর কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দিতে চান ?
☑ Reach AD
☑ Event AD
☑ Video AD
☑ Page Like AD
☑ Messenger AD
☑ Conversion AD
☑ Lead generation
☑ Website Traffic AD
☑ Brand Awareness AD
☑ Post Engagement AD
☑ Banner Design
☑ Logo design
☑ Google Ads Marketing
☑ SEO (Search Engine Optimization)
☑ SMS Marketing
☑ Email Marketing

☑Re-marketing
☑ আমরা প্রতিটি বিজ্ঞাপন analysis & strategy তৈরী করে Properly AD campaign setup/boost করে থাকি .
☑ আপনার পেজ এর follower, কাস্টমার কে তা research করা হয়
☑ এছাড়া AD চলাকালীন সময়ে Measurement & Every day monitoring
করা হয়
☑ AD complete হলে ad এর একটা রিপোর্ট দেওয়া হয়

◉ বুস্ট এবং প্রমোট এ আপনি যে সুবিধা গুলো পাচ্ছেনঃ
● টার্গেট কাস্টমারকে বিজ্ঞাপন দেখানোর সুবিধা।
● অল্প সময়ে অধিক মানুষের কাছে আপনার বিজ্ঞাপন পোঁছানো।
● কারা আপনার বিজ্ঞাপন দেখলো, কতজন আপনার বিজ্ঞাপন দেখলো তা সরাসরি দেখার সুবিধা।
● সহজে যোগাযোগের সুবিধা।
● লোকেশন অনুসারে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুবিধা।
● বয়স,লিঙ্গ,ক্যাটাগরি সিলেক্ট করে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুবিধা।
● বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন শেষে বিজ্ঞাপনের রিপোর্ট দেখার সুবিধা।

আরো আছে….

☑ Video Editing
☑ Domain Hosting Service
☑ Website Design & Development

বিস্তারিত জানতে ::
বিস্তারিত জানতে কল করুন অথবা ইনবক্স করুন :

Call: +8801718-897300
+8801515-274608

 Payment: বিকাশ, রকেট, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট Payment করতে পারেন। তবে বিকাশ বা রকেট এ দিতে চাইলে অতিরিক্ত খরচ সহ দিতে হবে।

 Website: https://bpittech.com/

ক্লাউড হোস্টিং বা শেয়ার্ড হোস্টিং বা ট্র্যাডিশনাল হোস্টিং | আপনার জন্য কোনটি উত্তম?

ক্লাউড হোস্টিং বা শেয়ার্ড হোস্টিং বা ট্র্যাডিশনাল হোস্টিং | আপনার জন্য কোনটি উত্তম?

ওয়েব হোস্টিং অনেক্ষেত্রে একটি জটিল বিষয় কেননা অনলাইনে ওয়েব হোস্টিং বিষয়ে আপনি বহু অপশন এবং সার্ভিস খুঁজে পাবেন; আর এসব অপশন এবং সার্ভিসেস এর ভিড়ে আপনার ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়াও অস্বাভাবিক কিছু নয়। আপনি ওয়েব হোস্টিং এর নানা অপশন এর ভিড়ে হারিয়ে যেতেই পারেন, তবে আগে থেকে এসকল একটা স্পষ্ট ধারনা থাকলে আপনিও আপনার জন্য সহজেই সঠিক ওয়েব হোস্টিং সার্ভিসটি বেছে নিতে পারবেন। কোনো কাজে বিশেষ করে ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে যখন আমাদের ওয়েব হোস্টিং দরকার পরে; তখন অনেকের অন্যতম চিন্তার কারন হয়ে দাড়ায় শেয়ার্ড হোস্টিং তথা ট্র্যাডিশনাল হোস্টিং প্লান ব্যবহার করব, নাকি আধুনিক ক্লাউড হোস্টিং !!!

এই ক্লাউড হোস্টিং এবং ট্র্যাডিশনাল শেয়ার্ড ওয়েব হোস্টিং নিয়ে প্রশ্ন ১৯৯৬ সাল থেকে, যেদিন থেকে এই ক্লাউড হোস্টিং প্রযুক্তি আমাদের মাঝে পরিচিত হয়েছে। আপনি যদি এ জগতে নতুন কেউ হয়ে থাকেন; তবে ক্লাউড হোস্টিং এবং শেয়ার্ড হোস্টিং এর ক্ষেত্রে বাহ্যিকভাবে অনেকক্ষেত্রে হয়ত ওয়েবসাইটের পারফর্মেন্সে কোন অমিল বুঝতে পারবেন না ; তবে এসবের ভিতরে লুকিয়ে অনেক টেকনিক্যাল বিষয়াবলী, যা আপনাকে ক্লাউড না শেয়ার্ড এর মত ট্র্যাডিশনাল হোস্টিং  এই দুটির বিষয়ে সিদ্ধান্ত শক্ত করতে সহায়তা করবে।

ক্লাউড হোস্টিং সার্ভিস মূলত আপনাকে একটি ভার্চুয়াল সার্ভার প্রদান করে ; আর সেই ভার্চুয়াল সার্ভারটি তার ভেতর থাকা কম্পিউটার রিসোর্স, নেটওয়ার্ক এর ভেতর সংযুক্ত থাকা অনেকগুলো ফিজিক্যাল ওয়েব সার্ভার থেকে সংগ্রহ করে থাকে; আর জরুরি নয় এসব ফিজিক্যাল ওয়েব সার্ভার কোন একটি ডাটাসেন্টার এর হবে, এটি পৃথিবীর যেকোনো দেশে অবস্থিত যেকোনো ডাটাসেন্টার এর ফিজিক্যাল ওয়েব সার্ভার গুচ্ছ হতে পারে । এখানে একজন ক্লায়েন্ট তার ওয়েবসাইট বা ওয়েব অ্যাপলিকেশন এর জন্য ঠিক যে পরিমান রিসোর্স চায়, ক্লাউড হোস্টিং সার্ভিস থেকে সে ঠিক সে পরিমান রিসোর্সই নিতে পারবে, এবং যা ব্যাবহার করবে ঠিক তার বিলই দিতে পারবে। অনেকক্ষেত্রে ঠিক যা লাগে তা পাওয়া যায় বলে অতিরিক্ত টাকা এখানে খরচ হয় না। ওয়েবসাইট এবং ওয়েব অ্যাপলিকেশন এর জন্যে ঠিক যে পরিমান কম্পিউটিং রিসোর্স প্রযোজন তা খুব সহজে প্যাকেজ কেনার আগে এখানে সিলেক্টেড করে নেয়া যায়,যার ফলে বহু মানুষের ওয়েব হোস্টিং এর জন্য একমাত্র পছন্দ হলো ক্লাউড হোস্টিং । যেমন: গুগল ক্লাউড প্লাটফর্ম, অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেস।

অন্যদিকে ট্র্যাডিশনাল ওয়েব হোস্টিং বা শেয়ার্ড ওয়েব হোস্টিং হল বর্তমান সময়ে সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত ওয়েব হোস্টিং সার্ভিস। আর যার মূল কারন হল এর দাম ; সাশ্রয়ী ওয়েব হোস্টিং এর কথা বলতে গেলে সর্বপ্রথম এইসব শেয়ার্ড হোস্টিং সহ নানারকম ট্র্যাডিশনাল ওয়েব হোস্টিং এরই নাম আসে। তাছাড়াও ট্র্যাডিশনাল ওয়েব হোস্টিং এর ভেতর আরও পরে সেগুলো হলঃ ভিপিএস হোস্টিং, ডেডিকেটেড সার্ভার হোস্টিং ইত্যাদি।

আপটাইম

শেয়ার্ড হোস্টিং বা ট্র্যাডিশনাল হোস্টিং ক্ষেত্রে আপনি সবসময় একটি জিনিস লক্ষ্য করে দেখবেন যে, কোম্পানিরা বা প্রভাইডারেরা সবসময় উল্লেখ করে ৯৯% বা ৯৯.৯৯% সার্ভার আপটাইম। যেহেতু শেয়ার্ড হোস্টিং এ একটি সার্ভার এর ওপর ভিত্তি করে অনেকগুলো ওয়েবসাইট থাকে। তাই যদি যেকোন একটি ওয়েবসাইট অতিরিক্ত ভিজিটর এর কবলে পরে, তবে তার খারাপ ইফেক্ট সার্ভারটিতে হোস্ট করা অন্যসব সাইটের উপরও পড়বে। আর এতে দেখা যাবে যে, আপনার হোস্ট করা সাইটও ডাউনটাইমের শিকার হয়েছে।

অন্যদিকে ক্লাউড হোস্টিং এর ক্ষেত্রে মানসম্মত কিছু হোস্টিং প্রোভাইডার আছে, যেমনঃ অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেসগুগল ক্লাউড প্লাটফর্মমাইক্রোসফট অ্যাজার, বা আলিবাবা ক্লাউড —  এরা ১০০% পর্যন্ত আপটাইম নিশ্চিত করে থাকে ; কারন ক্লাউডে কোনো কারনে রিসোর্স এর সংকট হওয়ার কোনো সুযোগই নেই। ক্লাউড হোস্টিং ক্লাসটার্ড ওয়েব হোস্টিং এর মতই। যার ফলে হয়কি আপনার ওয়েবসাইটটি কোনো একটি ফিজিক্যাল সার্ভার এর ওপর থাকেনা। ধরুন আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করলেন আমেরিকা থেকে, তবে বাংলাদেশের বা ভারতের কোনো ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে ঢুকলে সে তা দেখতে পারবে হয়ত ভারতের কোনো ডাটা সেন্টার থেকে।

এখানে আপনার ওয়েবসাইট হয়ত আপনি কোনো একটি দেশের ডাটা সেন্টারে খুলেছেন ; তবে আপনার ওয়েবসাইট এর ইমেজ আপনার সার্ভিস প্রোভাইডারের যতগুলো ডাটাসেন্টার রয়েছে সবগুলোতেই থাকবে। সুতরাং ব্যাপারটা আপনার কাছে অনেকটা সিডিএন এর মতও সুবিধা দিবে। যেখানে ট্র্যাডিশনাল হোস্টিং এ কোনো কারনে আপনার হোস্টেড সার্ভারের সমস্যা হবে বা সে সার্ভারে চাপ পড়লে হোস্টেড সকল ওয়েবসাইট এর ওপর তার খারাপ প্রভাব পড়বে; ঠিক তার বিপরীত দিকে ক্লাউড হোস্টিং এ ব্যাপারটি পুরোপুরিভাবে ভিন্ন। যদি কোনোকারনে এখানে একটি সার্ভারের সমস্যা হয়, তবে আপনার চিন্তার কোনো কারন নেই। আপনার ওয়েবসাইটটি সারা পৃথিবীর নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকা অন্য কোনো ডাটাসেন্টার বা সার্ভার থেকে সার্ভ করা হবে আপটাইম নিয়ে আপনাকে ভাবতেই হবেনা। আর এ কারনেই ক্লাউড হোস্টিং ১০০% পর্যন্ত আপটাইম নিশ্চিত করে।

সার্ভার স্কেলিং

আপনার ক্লাউড সার্ভার হোস্টিং এ আসার অন্যতম একটি কারন হতে পারে এটি। আপনি হয়ত আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য মাসিক ১০০ জিবি ব্যান্ডউইথ এবং ৫ জিবি স্টোরেজ এর কোনো শেয়ার্ড হোস্টিং প্যাকেজ কিনলেন। তবে মাস শেষে দেখা গেল যে আপনার কেবল ২০ জিবি ব্যান্ডউইথই খরচ হয়েছে। আর এভাবে এখানে আপনার অতিরিক্ত ব্যান্ডউইথ এর পাশাপাশি টাকারও অপচয় হবে। আবার ধরলাম আপনি ডেডিকেটেড সার্ভার হোস্টিং ব্যবহার করছেন ; তবে হঠাত করে দেখা গেলো আপনার সাইটে প্রচুর ট্রাফিক আসছে এবং আপনার ডেডিকেটেড সার্ভারের রিসোর্স তার জন্যে পর্যাপ্ত নয় ; এক্ষেত্রে হয়ত আপনাকে সবকিছু ব্যাকআপ করে নিয়ে নতুন কোনো হাই-স্পেসিফিকেশন ডেডিকেটেড সার্ভার নিতে হবে; না হয় ফিজিক্যালি আপনার সার্ভারের র‍্যাম, হার্ডডিস্ক এসব বাড়াতে হবে যা বলতে গেলে অনেকক্ষেত্রে আমাদের পক্ষে সম্ভব না।

আর ঠিক এখানে এইরকম দুটি বড় বড় সমস্যার সমাধান নিয়ে আপনার সামনে সুপারম্যান হয়ে সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিতে পারে ক্লাউড হোস্টিং। আপনার কাছে গুগল ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম বা অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিস এর সবচাইতে উপকারি যে ফিচারটি লাগতে পারে তা হল ‘পে পার ইউজ’ সুবিধা। আর এই পে-পার-ইউজ সুবিধার কারনে আপনি তথা আপনার ওয়েবসাইট প্রতিমাসে এমনকি প্রতিদিন ঠিক যে পরিমান রিসোর্স খরচ করবে; মাস শেষে কেবল সে পরিমান বিলই আপনাকে পরিশোধ করতে হবে, আর এখন তো গুগল ক্লাউড বা আলাদা ক্লাউড প্রভাইডার গুলো মিনিট বা ঘণ্টা চুক্তিতে ক্লাউড ভাড়া প্রদান করে থাকে, মানে আপনি ১মিনিট সার্ভার ইউজ করে যদি আর সারামাস ইউজ না করেন, সেক্ষেত্রে ১ মিনিটেরই বিল করা হবে।

আর যখন দরকার আসে প্যাকেজ এর রিসোর্স বাড়ানোর তখন তাও করতে পারবেন খুব সহজে। যেহেতু কোনো ফিজিক্যাল সার্ভার নেই; তাই আপনার যত রিসোর্সই লাগুক না কেন; পৃথিবীর নানাপ্রান্তের ডাটাসেন্টারে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য সার্ভার থেকে আপনি আপনার কাঙ্খিত কম্পিউটিং রিসোর্স পাবেনই ; হোক সেটা ১৬ জিবি র‍্যাম এবং ৩২ কোর সিপিইউ! আপনার যা দরকার ক্লাউড হোস্টিং থেকে আপনি তাই পাবেন ; আর বিলও হবে সেভাবে আপনি মাসে ঠিক যতটুকু ব্যবহার করবেন। এখানে কোনই ফিক্সড প্রাইজ দিয়ে বসে থাকতে হবে না।

কর্মদক্ষতা

আপনার বাসার কোনো চেয়ার আপনি হয়ত একাই নিজে নিজেই তুলে অন্য কোথাও সরিয়ে রাখতে পারবেন। তবে একই কাজ যদি ১০ জন মিলে করে ; সুতরাং ১০ জন মিলে একটি চেয়ার তুলে অন্য কোথাও সরিয়ে রাখল, ব্যাপারটি কতটা মসৃনভাবে সম্পন্ন হবে একটু চিন্তা করে দেখুন। ঠিক একইভাবে ক্লাউড সার্ভারে একইসাথে অনেকগুলো সার্ভার একসাথে কাজ করার জন্য আপনি পান একটি মসৃন পারফর্মেন্স। তাই এখানে ক্লাউড ব্যবহার করার কারনে আপনার ওয়েবসাইট ছোট থেকে অনেক বড় ট্রাফিক ধাক্কা সহ আরও নানারকম প্রতিকূলতা খুব সহজেই নিয়ন্ত্রন করতে পারে। তাছাড়াও ট্রাফিক ডিমান্ড এর ওপর অটোমেটিক সার্ভার স্কেলিং ফিচারটি, ভিজিটর এর আধিক্য এর ওপর ভিত্তি করে সার্ভারের কম্পিউটিং রিসোর্স কম-বেশি করে। আমার মতে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের রেজাল্ট ওয়েবসাইটগুলো দেশে নিজস্ব সার্ভারে হোস্ট না করে যদি কোনো ভালো ক্লাউড সার্ভার হোস্টিং এ হোস্ট করে ; তাহলে হয়ত পাবলিক পরীক্ষার রেজাল্ট নেয়ার সময় এত ঝামেলা পোহাতে হত না।

নিরাপত্তা

শেয়ার্ড হোস্টিং সার্ভিসেস এর ক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইট এবং সার্ভার কতটা নিরাপদ তা নির্ভর করে হোস্টিং প্রোভাইডার আপনাকে কি কি সিকিউরিটি ফিচারস দিচ্ছে তার ওপর। নিঃসন্দেহে নামিদামি হোস্টিং প্রোভাইডাররা তাদের শেয়ার্ড হোস্টিং এর গ্রাহকদের সর্বোচ্চ হ্যাকার থেকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য তাদের সার্ভারে ফায়ারওয়ালঅ্যান্টিভাইরাস, অ্যান্টি স্প্যাম ইত্যাদি সিস্টেম যুক্ত করে রাখে। তাছাড়াও গ্রাহকদের তাদের ওয়েবসাইট এবং ভিজিটরদের মধ্যে সর্বোচ্চ সুবিধা তথা এনক্রিপশন সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য এসএসএল সার্টিফিকেট তথা টিএলএস সার্টিফিকেট অ্যাড করার সুযোগ করে দেয় ; তাছাড়াও অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটের জন্য নানারকম সিকিউরিটি প্লাগিনসও সাজেশট করে থাকে। ক্লাউড হোস্টিং সার্ভিস প্রোভাইডার পক্ষ থেকেই অনেক নিরাপদ হওয়ার পরেও; ব্যবহারকারী এখানে নিজে থেকে অনেক সিকিউরিটি ফিচারস যুক্ত করতে পারে। এমনকি এখানে চাইলে অনেক বেশি সিকিউরিটি এক্সটেনশন যুক্ত করা যায়, যা অনেকসময় শেয়ার্ড হোস্টিং এ সম্ভব হয় না।

দাম

শেয়ার্ড হোস্টিং সহ অন্যান্য ট্র্যাডিশনাল হোস্টিং এ আপনি দেখতে পারবেন যে এখানে সাধারনত প্রথম থেকে একটি ফিক্সড রিসোর্স এর ওপর প্যাকেজ সেট করা থাকে আপনাকে সেটি হয়ত মাসিক হিসেবে বিল প্রদান করতে হয়। ডেডিকেটেড হোস্টিং এবং ভিপিএস এর ক্ষেত্রেও ব্যাপারটি একই। এখানে মাসিক বিল পেমেন্ট এর চেয়ে বাৎসরিক বিল প্রদানের ক্ষেত্রেই সাধারনত কাস্টমাররা বেশি লাভবান হয়ে থাকেন। অন্যদিকে ক্লাউড হোস্টিং এর বিলিং সাধারনত হয়ে থাকে পে পার ইউজ বেসিসে ; সুতরাং যেটুকু ব্যবহার সেরকম বিল এর ভিত্তিতে। অনেক সময় ট্রাফিক ডিমান্ডিং এর ওপর অটোমেটিক সার্ভার স্কেলিং ফিচার অন করা থাকলে যে মাসে ট্রাফিক বেশি আসে সে মাসের বিলও বেশি হয়।

আসলে কোন সার্ভিসে আপনার বেশি সুবিধা হবে সেটা নির্ভরশীল আপনার ব্যবহার টাইপের উপরে। মনে করুণ, আপনি সাড়া মাসে মাত্র কয়েক ঘণ্টা সার্ভার ইউজ করবেন, বা আপনার বিশাল ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে অনেক ট্র্যাফিক হ্যান্ডেল করার প্রয়োজন পরে, সেক্ষেত্রে ক্লাউড সার্ভার আপনার জন্য বেস্ট চয়েজ হবে। যদি আপনি কেবল সাইট শুরু করতে চাচ্ছেন, তেমন ট্র্যাফিকও নেই আর জাস্ট শেখার জন্য হয়তো সাইট ওপেন করেছেন, সেক্ষেত্রে শেয়ারড সার্ভার নিতে পারেন।